5 SIMPLE TECHNIQUES FOR উচাটন মন

5 Simple Techniques For উচাটন মন

5 Simple Techniques For উচাটন মন

Blog Article



গাজার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

‘বাস কোম্পানিতে আমার শেয়ার আছে জানতাম না’

জেমস – প্রধান গিটারিস্ট, ভোকালস, কভার কনসেপ্ট

জেমস – প্রধান গিটারিস্ট, ভোকালস, কভার কনসেপ্ট

দেশের পরিস্থিতি নিয়ে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ বিবৃতি

বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন

সুন্দর সুন্দর গান শুনাইয়ুম নিশিত জাগিয়ারে, ও ন'নাইরে

আজ থেকে ১১৪ বছর আগে ১৯১০ সালে ‘লন্ডন মস্ক ফাণ্ড’ গঠন করে ইস্ট লন্ডন মসজিদ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। ১৯৪১ সালে পূর্ব লন্ডনের কমার্শিয়াল রোডের একটি ছোট্ট ঘরে শুরু হয় ইস্ট লন্ডন মসজিদের কার্যক্রম । পরবর্তীতে হোয়াইটচ্যাপেল রোডে একটি পোর্টাকেবিনে মসজিদটি স্থানান্তরিত হয় । একপর্যায়ে পোর্টাকেবিনটি ভেঙ্গে ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় আজকের ইস্ট লন্ডন মসজিদ । সময়ের পরিবর্তের সাথে সাথে মসজিদটি আরো সম্প্রসারণের প্রয়োজন দেখা দেয় । তাই ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় লন্ডন মুসলিম সেন্টার। এরপর মহিলাদের নামাজের সুব্যবস্থা যুক্তরাষ্ট্র খবর করতে ২০১৩ সালে প্রতষ্ঠা হয় মারিয়াম সেন্টার । মারিয়াম সেন্টারের কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথে ইস্ট লন্ডন মসজিদ ও লন্ডন মুসলিম সেন্টারের মধ্যখানে অবস্থিত সিনাগগ ভবনটি দেড় মিলিয়ন পাউণ্ড ব্যয়ে ক্রয় করা হয়।

তার মতে, গণতন্ত্র কিংবা মানবাধিকারের মতো ইস্যুগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে দাঁড়াবে না। তাদের সাম্প্রতিক মানবাধিকার রিপোর্টেই সেটি পরিষ্কার হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ব্রিটেনে বাংলাদেশি মুসলিম কমিউনিটির উদ্যোগেই মূলত ইস্ট লন্ডন মসজিদের যাত্রা হয়েছিল। ১৯১০ সালে একদল ধার্মিক বাঙালি মুসলমান এই মসজিদ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। পরে বিভিন্ন দেশের মুসলিম ইমিগ্রান্ডদের সহযোগিতায় মসজিদটি বর্তমানে বিশাল অবস্থানে পৌঁছায়।

টাওয়ার হ্যামলেটসের স্কলগুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়ানোর জন্য ইস্ট লন্ডন মসজিদের একটি উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে মেয়র লুৎফুর রহমান বলেন, আমার মনে আছে অনেকদিন আগে, আমাদের বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বাড়াতে আপনারা আমাদেরকে সাহায্য করে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন।

৩ কারী লাইফ অ্যাওয়ার্ডস ও গালা ডিনার/ যুক্তরাজ্যের সেরা শেফ ও রেস্টুরেটার্সদের সম্মাননা

যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর আলী রীয়াজ বলছেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে গণতন্ত্র, নির্বাচন, মানবাধিকার, শ্রম অধিকার কিংবা মত প্রকাশের মতো ইস্যুগুলো নিয়ে একটি মূল্যবোধ ভিত্তিক পররাষ্ট্রনীতির কথা চিন্তা করেছিলো। কিন্তু সে পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হয়নি।

বিবিসির ওপর কেন আপনি আস্থা রাখতে পারেন

Report this page